সুরা আল ইমরানের শেষ দশ আয়াত | সুরা নুর আয়াত ৩১ | সুরা তওবার শেষ দুই আয়াত | সুরা রাদ আয়াত ১১ | সুরা সাফফাত আয়াত ১০০ | সুরা আসরের শেষ তিন আয়াত | সুরা তওবার শেষ আয়াত।

সুরা আল ইমরানের শেষ দশ আয়াত, সুরা নুর আয়াত ৩১, সুরা তওবার শেষ দুই আয়াত, সুরা রাদ আয়াত ১১, সুরা সাফফাত আয়াত ১০০, সুরা আসরের শেষ তিন আয়াত, সুরা তওবার শেষ আয়াত
আপনাদের সবাইকে সালাম প্রথমত আশা করছি ভাল আছেন আমরা আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি আপনাদের জন্য সূরা আল ইমরানের শেষ ১০ আয়াত আমরা এই সাইটে নিয়ে এসেছি আপনারা এখান থেকে দেখে নিতে পারেন |আমার দ্বীনী ভাই ও বোনেরা আশা করি সবাই ভালো আছেন। আমিরাও আপনাদের দোয়া ও আল্লাহর রহমতে ভালো আছি। প্রিয়  ভাই ও বোনেরা আজ আমরা আপনাদের মাঝে নিয়ে আসলাম সুরা আল ইমরানের শেষ দশ আয়াত, সুরা নুর আয়াত ৩১, সুরা তওবার শেষ দুই আয়াত, সুরা রাদ আয়াত ১১, সুরা সাফফাত আয়াত ১০০, সুরা আসরের শেষ তিন আয়াত, সুরা তওবার শেষ আয়াত আশা করি সম্পূর্ণ পোস্টটি ধৈর্য সহকারে পড়বেন।

সূরা আল ইমরানের শেষ দশ আয়াত 

الَّذِينَ يَذْكُرُونَ اللّهَ قِيَامًا وَقُعُودًا وَعَلَىَ جُنُوبِهِمْ وَيَتَفَكَّرُونَ فِي خَلْقِ السَّمَاوَاتِ وَالأَرْضِ رَبَّنَا مَا خَلَقْتَ هَذا بَاطِلاً سُبْحَانَكَ فَقِنَا عَذَابَ النَّارِ

191)  আল্লাযীনা ইয়াযকুরূনাল্লা-হা কিয়া-মাওঁ ওয়াকু‘ঊদাওঁ ওয়া‘আলা-জুনূবিহিম ওয়া ইয়াতাফাক্কারূনা ফী খালকিছছামা-ওয়া-তি ওয়াল আরদিরাব্বানা-মা-খালাকতা হাযা-বা-তিলান ছুবহা-নাকা ফাকিনা-‘আযা-বান্না-র।

191)  যাঁরা দাঁড়িয়ে, বসে, ও শায়িত অবস্থায় আল্লাহকে স্মরণ করে এবং চিন্তা গবেষণা করে আসমান ও জমিন সৃষ্টির বিষযে, (তারা বলে) পরওয়ারদেগার! এসব তুমি অনর্থক সৃষ্টি করনি। সকল পবিত্রতা তোমারই, আমাদিগকে তুমি দোযখের শাস্তি থেকে বাঁচাও।

رَبَّنَا إِنَّكَ مَن تُدْخِلِ النَّارَ فَقَدْ أَخْزَيْتَهُ وَمَا لِلظَّالِمِينَ مِنْ أَنصَارٍ  (192

192)  রাব্বানাইন্নাকা মান তুদখিলিন্না-রা ফাকাদ আখঝাইতাহূ ওয়ামা-লিজ্জা-লিমীনা মিন আনসা-র।

192)  হে আমাদের পালনকর্তা! নিশ্চয় তুমি যাকে দোযখে নিক্ষেপ করলে তাকে সবসময়ে অপমানিত করলে; আর জালেমদের জন্যে তো সাহায্যকারী নেই।

رَّبَّنَا إِنَّنَا سَمِعْنَا مُنَادِيًا يُنَادِي لِلإِيمَانِ أَنْ آمِنُواْ بِرَبِّكُمْ فَآمَنَّا رَبَّنَا فَاغْفِرْ لَنَا ذُنُوبَنَا وَكَفِّرْ عَنَّا سَيِّئَاتِنَا وَتَوَفَّنَا مَعَ الأبْرَارِ  (193

193)  রাব্বানা-ইন্নানা-ছামি‘না-মুনা-দিআইঁ ইউনা-দী লিল ঈমা-নি আন আ-মিনূবিরাব্বিকুম ফাআমান্না-রাব্বানা-ফাগফিরলানা-যুনূবানা-ওয়াকাফফির‘আন্না-ছাইয়িআ-তিনাওয়াতাওয়াফফানা-মা‘আল আব রা-র।

193)  হে আমাদের পালনকর্তা! আমরা নিশ্চিতরূপে শুনেছি একজন আহবানকারীকে ঈমানের প্রতি আহবান করতে যে, তোমাদের পালনকর্তার প্রতি ঈমান আন; তাই আমরা ঈমান এনেছি। হে আমাদের পালনকর্তা! অতঃপর আমাদের সকল গোনাহ মাফ কর এবং আমাদের সকল দোষত্রুটি দুর করে দাও, আর আমাদের মৃত্যু দাও নেক লোকদের সাথে।

رَبَّنَا وَآتِنَا مَا وَعَدتَّنَا عَلَى رُسُلِكَ وَلاَ تُخْزِنَا يَوْمَ الْقِيَامَةِ إِنَّكَ لاَ تُخْلِفُ الْمِيعَادَ  (194

194)  রাব্বানা-ওয়া আ-তিনা-মা-ওয়া-‘আত্তানা-‘আলা-রুছুলিকা ওয়ালা-তুখঝিনা-ইয়াওমাল কিয়া-মাতি ইন্নাকা লা-তুখলিফুল মী‘আ-দ।

194)  হে আমাদের পালনকর্তা! আমাদেরকে দাও, যা তুমি ওয়াদা করেছ তোমার রসূলগণের মাধ্যমে এবং কিয়ামতের দিন আমাদিগকে তুমি অপমানিত করো না। নিশ্চয় তুমি ওয়াদা খেলাফ করো না।

فَاسْتَجَابَ لَهُمْ رَبُّهُمْ أَنِّي لاَ أُضِيعُ عَمَلَ عَامِلٍ مِّنكُم مِّن ذَكَرٍ أَوْ أُنثَى بَعْضُكُم مِّن بَعْضٍ فَالَّذِينَ هَاجَرُواْ وَأُخْرِجُواْ مِن دِيَارِهِمْ وَأُوذُواْ فِي سَبِيلِي وَقَاتَلُواْ وَقُتِلُواْ لأُكَفِّرَنَّ عَنْهُمْ سَيِّئَاتِهِمْ وَلأُدْخِلَنَّهُمْ جَنَّاتٍ تَجْرِي مِن تَحْتِهَا الأَنْهَارُ ثَوَابًا مِّن عِندِ اللّهِ وَاللّهُ عِندَهُ حُسْنُ الثَّوَابِ  (195

195)  ফাছতাজাবা-লাহুম রাব্বুহুম আন্নী লাউদী‘উ ‘আমালা ‘আমিলিম মিনকুম মিন যাকারিন আও উনছা-বা‘দুকুম মিম বা‘দিন ফাল্লাযীনা হা-জারু ওয়া উখরিজুমিন দিয়া-রিহিম ওয়া ঊযূফী ছাবীলী ওয়া কা-তালূওয়া কুতিলূলাউকাফফিরান্না ‘আনহুম ছাইয়িআ-তিহিম ওয়ালা উদখিলান্নাহুম জান্না-তিন তাজরী মিন তাহতিহাল আনহা-রু ছাওয়া-বাম মিন ‘ইনদিল্লা-হি ওয়াল্লা-হু ‘ইনদাহু হুছনুছছাওয়া-ব।

195)   অতঃপর তাদের পালনকর্তা তাদের দোয়া (এই বলে) কবুল করে নিলেন যে, আমি তোমাদের কোন পরিশ্রমকারীর পরিশ্রমই বিনষ্ট করি না, তা সে পুরুষ হোক কিংবা স্ত্রীলোক। তোমরা পরস্পর এক। তারপর সে সমস্ত লোক যারা হিজরত করেছে, তাদেরকে নিজেদের দেশ থেকে বের করে দেওয়া হয়েছে এবং তাদের প্রতি উৎপীড়ন করা হয়েছে আমার পথে এবং যারা লড়াই করেছে ও মৃত্যুবরণ করেছে, অবশ্যই আমি তাদের উপর থেকে অকল্যাণকে অপসারিত করব। এবং তাদেরকে প্রবিষ্ট করব জান্নাতে যার তলদেশে নহর সমূহ প্রবাহিত। এই হলো বিনিময় আল্লাহর পক্ষ থেকে। আর আল্লাহর নিকট রয়েছে উত্তম বিনিময়।

لاَ يَغُرَّنَّكَ تَقَلُّبُ الَّذِينَ كَفَرُواْ فِي الْبِلاَدِ  (196

196)  লা-ইয়াগুররান্নাকা তাকাল্লুবুল্লাযীনা কাফারু ফিল বিলা-দ।

196)  নগরীতে কাফেরদের চাল-চলন যেন তোমাদিগকে ধোঁকা না দেয়।

مَتَاعٌ قَلِيلٌ ثُمَّ مَأْوَاهُمْ جَهَنَّمُ وَبِئْسَ الْمِهَادُ  (197

197)  মাতা-‘উন কালীলুন ছু ম্মা মা’ওয়া-হুম জাহান্নামু ওয়া বি’ছাল মিহা-দ।

197)  এটা হলো সামান্য ফায়দা-এরপর তাদের ঠিকানা হবে দোযখ। আর সেটি হলো অতি নিকৃষ্ট অবস্থান।

لَكِنِ الَّذِينَ اتَّقَوْاْ رَبَّهُمْ لَهُمْ جَنَّاتٌ تَجْرِي مِن تَحْتِهَا الأَنْهَارُ خَالِدِينَ فِيهَا نُزُلاً مِّنْ عِندِ اللّهِ وَمَا عِندَ اللّهِ خَيْرٌ لِّلأَبْرَارِ  (198

198)  লা-কিনিল্লাযীনাত তাকাও রাব্বাহুম লাহুম জান্না-তুন তাজরী মিন তাহতিহাল আনহা-রু খা-লিদীনা ফীহা-নুঝুলাম মিন ‘ইনদিল্লা-হি ওয়ামা-‘ইনদাল্লা-হি খাইরুল লিলআবরা-র।

198)  কিন্তু যারা ভয় করে নিজেদের পালনকর্তাকে তাদের জন্যে রয়েছে জান্নাত যার তলদেশে প্রবাহিত রয়েছে প্রস্রবণ। তাতে আল্লাহর পক্ষ থেকে সদা আপ্যায়ন চলতে থাকবে। আর যা আল্লাহর নিকট রয়েছে, তা সৎকর্মশীলদের জন্যে একান্তই উত্তম।

وَإِنَّ مِنْ أَهْلِ الْكِتَابِ لَمَن يُؤْمِنُ بِاللّهِ وَمَا أُنزِلَ إِلَيْكُمْ وَمَآ أُنزِلَ إِلَيْهِمْ خَاشِعِينَ لِلّهِ لاَ يَشْتَرُونَ بِآيَاتِ اللّهِ ثَمَنًا قَلِيلاً أُوْلَـئِكَ لَهُمْ أَجْرُهُمْ عِندَ رَبِّهِمْ إِنَّ اللّهَ سَرِيعُ الْحِسَابِ  (199

199)  ওয়া ইন্না মিন আহলিল কিতা-বি লামাইঁ ইউ’মিনুবিল্লা-হি ওয়ামাউনঝিলা ইলাইকুম ওয়ামাউনঝিলা ইলাইহিম খা-শি‘ঈনা লিল্লা-হি লা-ইয়াশতারূনা বিআ-য়া-তিল্লা-হি ছামানান কালীলান উলাইকা লাহুম আজরুহুম ‘ইনদা রাব্বিহিম ইন্নাল্লা-হা ছারী‘উল হিছা-ব।

199)  আর আহলে কিতাবদের মধ্যে কেউ কেউ এমনও রয়েছে, যারা আল্লাহর উপর ঈমান আনে এবং যা কিছু তোমার উপর অবতীর্ণ হয় আর যা কিছু তাদের উপর অবতীর্ণ হয়েছে সেগুলোর উপর, আল্লাহর সামনে বিনয়াবনত থাকে এবং আল্লার আয়াতসমুহকে স্বল্পমুল্যের বিনিময়ে সওদা করে না, তারাই হলো সে লোক যাদের জন্য পারিশ্রমিক রয়েছে তাদের পালনকর্তার নিকট। নিশ্চয়ই আল্লাহ যথাশীঘ্র হিসাব চুকিয়ে দেন।

يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُواْ اصْبِرُواْ وَصَابِرُواْ وَرَابِطُواْ وَاتَّقُواْ اللّهَ لَعَلَّكُمْ تُفْلِحُونَ  (200

200)  ইয়াআইয়ুহাল্লাযীনা আ-মানুসবিরু ওয়া সা-বিরু ওয়া রা-বিতূ ওয়াত্তাকুল্লা-হা লা‘আল্লাকুম তুফলিহুন।

200)  হে ঈমানদানগণ! ধৈর্য্য ধারণ কর এবং মোকাবেলায় দৃঢ়তা অবলম্বন কর। আর আল্লাহকে ভয় করতে থাক যাতে তোমরা তোমাদের উদ্দেশ্য লাভে সমর্থ হতে পার।

সুরা নূর আয়াত ৩১ 

وَقُل لِّلْمُؤْمِنَاتِ يَغْضُضْنَ مِنْ أَبْصَارِهِنَّ وَيَحْفَظْنَ فُرُوجَهُنَّ وَلَا يُبْدِينَ زِينَتَهُنَّ إِلَّا مَا ظَهَرَ مِنْهَا وَلْيَضْرِبْنَ بِخُمُرِهِنَّ عَلَى جُيُوبِهِنَّ وَلَا يُبْدِينَ زِينَتَهُنَّ إِلَّا لِبُعُولَتِهِنَّ أَوْ آبَائِهِنَّ أَوْ آبَاء بُعُولَتِهِنَّ أَوْ أَبْنَائِهِنَّ أَوْ أَبْنَاء بُعُولَتِهِنَّ أَوْ إِخْوَانِهِنَّ أَوْ بَنِي إِخْوَانِهِنَّ أَوْ بَنِي أَخَوَاتِهِنَّ أَوْ نِسَائِهِنَّ أَوْ مَا مَلَكَتْ أَيْمَانُهُنَّ أَوِ التَّابِعِينَ غَيْرِ أُوْلِي الْإِرْبَةِ مِنَ الرِّجَالِ أَوِ الطِّفْلِ الَّذِينَ لَمْ يَظْهَرُوا عَلَى عَوْرَاتِ النِّسَاء وَلَا يَضْرِبْنَ بِأَرْجُلِهِنَّ لِيُعْلَمَ مَا يُخْفِينَ مِن زِينَتِهِنَّ وَتُوبُوا إِلَى اللَّهِ جَمِيعًا أَيُّهَا الْمُؤْمِنُونَ لَعَلَّكُمْ تُفْلِحُونَ  (31

31)  ওয়া কুল লিলমু’মিনা-তি ইয়াগদুদনা মিন আবসা-রিহিন্না ওয়া ইয়াহফাজনা ফুরূজাহুন্না ওয়ালা-ইউবদীনা ঝীনাতাহুন্না ইল্লা-মা-জাহারা মিনহা-ওয়াল ইয়াদরিবনা বিখুমুরিহিন্না ‘আলা-জুয়ূবিহিন্না ওয়ালা-ইউবদীনা ঝীনাতাহুন্না ইল্লা-লিবু‘উলাতিহিন্না আও আবাইহিন্না আও আ-বাই বু‘উলাতিহিন্না আও আবনাইহিন্না আও আবনাই বু‘উলাতিহিন্না আও ইখওয়া-নিহিন্না আও বানীইখওয়া-নিহিন্না আও বানীআখাওয়া-তিহিন্না আও নিছাইহিন্না আও মা-মালাকাত আইমা-নুহুন্না আবিত তা-বি‘ঈনা গাইরি ঊলিল ইরবাতি মিনার রিজা-লি আবিততিফলিল্লাযীনা লাম ইয়াজহারূ‘আলা-‘আওরাতিননিছাই ওয়ালা-ইয়াদরিবনা বিআরজুলিহিন্না লিইউ‘লামা মা-ইউখফীনা মিন ঝীনাতিহিন্না ওয়াতূবূইলাল্লা-হি জামী‘আন আইয়ুহাল মু’মিনূনা লা‘আল্লাকুম তুফলিহূন।

31)  ঈমানদার নারীদেরকে বলুন, তারা যেন তাদের দৃষ্টিকে নত রাখে এবং তাদের যৌন অঙ্গের হেফাযত করে। তারা যেন যা সাধারণতঃ প্রকাশমান, তা ছাড়া তাদের সৌন্দর্য প্রদর্শন না করে এবং তারা যেন তাদের মাথার ওড়না বক্ষ দেশে ফেলে রাখে এবং তারা যেন তাদের স্বামী, পিতা, শ্বশুর, পুত্র, স্বামীর পুত্র, ভ্রাতা, ভ্রাতুস্পুত্র, ভগ্নিপুত্র, স্ত্রীলোক অধিকারভুক্ত বাঁদী, যৌনকামনামুক্ত পুরুষ, ও বালক, যারা নারীদের গোপন অঙ্গ সম্পর্কে অজ্ঞ, তাদের ব্যতীত কারো কাছে তাদের সৌন্দর্য প্রকাশ না করে, তারা যেন তাদের গোপন সাজ-সজ্জা প্রকাশ করার জন্য জোরে পদচারণা না করে। মুমিনগণ, তোমরা সবাই আল্লাহর সামনে তওবা কর, যাতে তোমরা সফলকাম হও।

সুরা তওবার শেষ দুই আয়াত 

لَقَدْ جَاءكُمْ رَسُولٌ مِّنْ أَنفُسِكُمْ عَزِيزٌ عَلَيْهِ مَا عَنِتُّمْ حَرِيصٌ عَلَيْكُم بِالْمُؤْمِنِينَ رَؤُوفٌ رَّحِيمٌ  (128
128)  লাকাদ জাআকুমরাছূলুমমিনআনফুছিকুম ‘আঝীঝুন‘আলাইহিমা-‘আনিত্তুম হারীসুন ‘আলাইকুম বিল মু’মিনীন রাঊফুর রাহীম।
128)  তোমাদের কাছে এসেছে তোমাদের মধ্য থেকেই একজন রসূল। তোমাদের দুঃখ-কষ্ট তার পক্ষে দুঃসহ। তিনি তোমাদের মঙ্গলকামী, মুমিনদের প্রতি স্নেহশীল, দয়াময়।

فَإِن تَوَلَّوْاْ فَقُلْ حَسْبِيَ اللّهُ لا إِلَـهَ إِلاَّ هُوَ عَلَيْهِ تَوَكَّلْتُ وَهُوَ رَبُّ الْعَرْشِ الْعَظِيمِ  
129)  ফাইন তাওয়াল্লাও ফাকুল হাছবিয়াল্লা-হু লা-ইলা-হা ইল্লা-হুওয়া ‘আলাইহি তাওয়াক্কালতু ওয়া হুওয়া রাব্বুল ‘আরশিল ‘আজীম।
129)  এ সত্ত্বেও যদি তারা বিমুখ হয়ে থাকে, তবে বলে দাও, আল্লাহই আমার জন্য যথেষ্ট, তিনি ব্যতীত আর কারো বন্দেগী নেই। আমি তাঁরই ভরসা করি এবং তিনিই মহান আরশের অধিপতি।

সুরা রাদ আয়াত ১১

لَهُ مُعَقِّبَاتٌ مِّن بَيْنِ يَدَيْهِ وَمِنْ خَلْفِهِ يَحْفَظُونَهُ مِنْ أَمْرِ اللّهِ إِنَّ اللّهَ لاَ يُغَيِّرُ مَا بِقَوْمٍ حَتَّى يُغَيِّرُواْ مَا بِأَنْفُسِهِمْ وَإِذَا أَرَادَ اللّهُ بِقَوْمٍ سُوءًا فَلاَ مَرَدَّ لَهُ وَمَا لَهُم مِّن دُونِهِ مِن وَالٍ  (11
11)  লাহূ মু‘আক্কিবাতুম মিমবাইনি ইয়াদাইহি ওয়া মিনখালফিহী ইয়াহফাজূনাহূ মিন আমরিল্লাহি ইন্নাল্লা-হা লা-ইউগাইয়িরু মা-বিকাওমিন হাত্তা-ইউগাইয়িরূমা-বিআনফুছিহিম ওয়া ইযাআরা-দাল্লা-হু বিকাওমিন ছূআন ফালা-মারাদ্দা লাহূ ওয়ামা- লাহুম মিন দূ নিহী মিওঁ ওয়া-ল।
11)  তাঁর পক্ষ থেকে অনুসরণকারী রয়েছে তাদের অগ্রে এবং পশ্চাতে, আল্লাহর নির্দেশে তারা ওদের হেফাযত করে। আল্লাহ কোন জাতির অবস্থা পরিবর্তন করেন না, যে পর্যন্ত না তারা তাদের নিজেদের অবস্থা পরিবর্তন করে। আল্লাহ যখন কোন জাতির উপর বিপদ চান, তখন তা রদ হওয়ার নয় এবং তিনি ব্যতীত তাদের কোন সাহায্যকারী নেই।

সুরা সাফফাত আয়াত ১০০ 

رَبِّ هَبْ لِي مِنَ الصَّالِحِينَ  (100
100)  রাব্বি হাবলী মিনাসসা-লিহীন।
100)  হে আমার পরওয়ারদেগার! আমাকে এক সৎপুত্র দান কর।

সুরা আসরের শেষ তিন আয়াত 

وَالْعَصْرِ  (1
1)  ওয়াল ‘আসর।
1)  কসম যুগের (সময়ের),

إِنَّ الْإِنسَانَ لَفِي خُسْرٍ  (2
2)  ইন্নাল ইনছা-না লাফী খুছর।
2)  নিশ্চয় মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত;

إِلَّا الَّذِينَ آمَنُوا وَعَمِلُوا الصَّالِحَاتِ وَتَوَاصَوْا بِالْحَقِّ وَتَوَاصَوْا بِالصَّبْرِ  (3
3)  ইল্লাল্লাযীনা আ-মানূওয়া ‘আমিলুসসা-লিহা-তি ওয়া তাওয়া-সাওবিল হাক্কি ওয়া তাওয়া-সাও বিসসাবরি।
3)  কিন্তু তারা নয়, যারা বিশ্বাস স্থাপন করে ও সৎকর্ম করে এবং পরস্পরকে তাকীদ করে সত্যের এবং তাকীদ করে সবরের।

সুরা তওবার শেষ আয়াত 

فَإِن تَوَلَّوْاْ فَقُلْ حَسْبِيَ اللّهُ لا إِلَـهَ إِلاَّ هُوَ عَلَيْهِ تَوَكَّلْتُ وَهُوَ رَبُّ الْعَرْشِ الْعَظِيمِ  
129)  ফাইন তাওয়াল্লাও ফাকুল হাছবিয়াল্লা-হু লা-ইলা-হা ইল্লা-হুওয়া ‘আলাইহি তাওয়াক্কালতু ওয়া হুওয়া রাব্বুল ‘আরশিল ‘আজীম।
129)  এ সত্ত্বেও যদি তারা বিমুখ হয়ে থাকে, তবে বলে দাও, আল্লাহই আমার জন্য যথেষ্ট, তিনি ব্যতীত আর কারো বন্দেগী নেই। আমি তাঁরই ভরসা করি এবং তিনিই মহান আরশের অধিপতি।

Tag: সুরা আল ইমরানের শেষ দশ আয়াত, সুরা নুর আয়াত ৩১, সুরা তওবার শেষ দুই আয়াত, সুরা রাদ আয়াত ১১, সুরা সাফফাত আয়াত ১০০, সুরা আসরের শেষ তিন আয়াত, সুরা তওবার শেষ আয়াত
Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url

About Of Admin

Lorem Ipsum is simply dummy text of the printing and typesetting industry. Lorem Ipsum has been the industry's standard dummy text ever since the 1500s, when an unknown printer took a galley of type and scrambled it to make a type specimen book. It has survived not only five centuries, but also the leap into electronic typesetting, remaining essentially unchanged. It was popularised in the 1960s with the release of Letraset sheets containing Lorem Ipsum passages, and more recently with desktop publishing software like Aldus PageMaker including versions of Lorem Ipsum.

Let's Get Connected:-
Twitter | Facebook | Linkedin | Pinterest